জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ৩০০ আসনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছেন। বর্তমান সংসদে জাতীয় পার্টির সরাসরি ৩৪ জন সদস্য রয়েছেন। মহাজোটের শরিক হিসেবে এরশাদ এই ৩৪ জনের সঙ্গে আরও ৩৬ জন মিলিয়ে ৭০টি আসন আওয়ামী লীগের কাছে চান। যদিও ১০০টি আসনের কথা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে ক্ষমতায় এলে সরকারে জাপার ১০ থেকে ১২ জনকে মন্ত্রী করারও প্রস্তাব রয়েছে। যে ৭০ জনকে এরশাদ মহাজোটের প্রার্থী চান তার মধ্যে বর্তমান সংসদের জাপার ৩৪ এমপি। বাকি ৬৬ জনের নাম ২৬৬ আসন থেকে চূড়ান্ত করবেন এইচ এম এরশাদ। ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ৭০টি আসনে ছাড় দিতে চেয়েছিল। বিএনপি নির্বাচনে এলে জাপাকে মহাজোটে রেখে না এলে বিরোধী দলে দিয়ে এই ছাড় দেওয়ার কৌশল নিয়ে আলোচনা রয়েছে।
বর্তমান সংসদে জাপার ৩৪ জন সংসদ সদস্য হলেন রংপুর-৩ আসনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, নীলফামারী-৪ শওকত চৌধুরী, রংপুর-১ মশিউর রহমান রাঙ্গা, কুড়িগ্রাম-১ একে এম মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-৩ একেএম মাইদুল ইসলাম। সম্প্রতি তিনি মারা যাওয়ায় এই আসনের উপনির্বাচন আগামী ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬ নুরুল ইসলাম ওমর, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, বগুড়া-৭ অ্যাডভোকেট আলতাফ আলী, জামালপুর-৪ ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশিদ, ময়মনসিংহ-৪ বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিং-৫ সালাউদ্দিন মুক্তি, ময়মনসিংহ-৭ এম এ হান্নান, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, ঢাকা-১ সালমা ইসলাম, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬ কাজী ফিরোজ রশীদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫ নাসিম ওসমান, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ্, সিলেট-২ ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী, সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন, হবিগঞ্জ-১ মুনিম চৌধুরী বাবু, বি-বাড়িয়া-২ অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, কুমিল্লা-২ আমির হোসেন, কুমিল্লা-৮ নূরুল ইসলাম মিলন, লক্ষ্মীপুর-২ মো. নোমান, চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ও কক্সবাজার-১ হাজী মো. ইলিয়াস।
জাতীয় পার্টির নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-১৭ আসনে নির্বাচন করবেন দলের চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ, এ ছাড়াও দলের সংসদ সদস্য ঢাকা-১ আসনে অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, ঢাকা-৪ আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬ আসনে কাজী ফিরোজ রশীদ প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট হলে ঢাকা মহানগরে এই চারটি আসন ছাড়াও আরও তিনটি আসন চাইবেন এরশাদ।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত তালিকা অনুযায়ী জাতীয় পার্টিসহ সম্মিলিত জাতীয় জোটের পক্ষ থেকে ঢাকা-২ আসনে শামিম আহমেদ ও মো. শাহজাহান, ঢাকা-৩ ফারুক আহমেদ, ঢাকা-৫ মীর আবদুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৭ হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, ঢাকা-৮ সাহিদুর রহমান টেপা ও জহিরুল আলম রুবেল, ঢাকা-৯ দেলোয়ার হোসেন খান ও ইসলামী ফ্রন্টের মো. আবদুল হাকিম, ঢাকা-১০ মো. হেলাল উদ্দীন, ঢাকা-১১ এস এম ফয়সল চিশতী, ঢাকা-১২ দেওয়ান আলী, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, ঢাকা-১৫ মো. শামসুল হক, ঢাকা-১৬ সুলতান আহমেদ সেলিম ও আমান হোসেন আমানত, ঢাকা-১৮ মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, মো. জাকির হোসেন মৃধা, ঢাকা-১৯ মো. বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ ও আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা-২০ খান মুহম্মদ ইসরাফিল খোকনের নাম প্রার্থী হিসেবে তালিকায় রয়েছে।
এদিকে বৃহত্তর ঢাকা জেলার মধ্যে গাজীপুর-১ আসনে খন্দকার আবদুস ছালাম, গাজীপুর-২ এন এন নেওয়াজ উদ্দিন ও জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আজহারুল ইসলাম সরকার ও মোতাহার হোসেন মানিক, গাজীপুর-৪ আজম খান ও মো. আরিফুর রহমান খান এবং গাজীপুর-৫ জয়নাল আবেদীন ও মোশাররফ হোসেন।
টাঙ্গাইল-১ মো. মঞ্জু, টাঙ্গাইল-২ মো. শামসুল হক তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ অ্যাডভোকেট সুয়েত আলী, টাঙ্গাইল-৪ মোস্তাক আহম্মেদ, টাঙ্গাইল-৫ আবুল কাশেম ও মোজাম্মেল হক, টাঙ্গাইল-৬ এমদাদ হোসেন, টাঙ্গাইল-৭ মো. জহিরুল ইসলাম জহির ও নুরুল ইসলাম নুরু এবং টাঙ্গাইল-৮ কাজী আশরাফ সিদ্দিকী।
নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর শিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান, মানিকগঞ্জ-১ সুলতান মাহমুদ ও আলী কসর, মানিকগঞ্জ-২ সৈয়দ আবদুল মান্নান ও মিজানুর রহমান মিরু এবং মানিকগঞ্জ-৩ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপার সাধারণ সম্পাদক জহিরুল আলম রুবেল। রাজবাড়ী-১ অ্যাডভোকেট খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু এবং রাজবাড়ী-২ মো. নজরুল ইসলাম, মো. রফিকুল ইসলাম ও শরীফ মনোয়ার-ই-খোদা মন্টি চৌধুরী।
ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান ও মো. কামরুজ্জামান, ফরিদপুর ২ মিয়া আলমগীর ও গাজী ফরিদুর রহমান শিপন, ফরিদপুর-৩ এস এম ইয়াহিয়া ও হাসিনা এমরান চৌধুরী এবং ফরিদপুর-৪ হাজী আনোয়ার হোসেন ও আবুল হোসেন মাজদার। গোপালগঞ্জ-১ আবদুল মান্নান শেখ মুন্নু, গোপালগঞ্জ-২ শেখ আলমগীর হোসেন ও কাজী শাহীন এবং গোপালগঞ্জ-৩ রঞ্জন। মাদারীপুর-১ জহিরুল ইসলাম ঝন্টু, মাদারীপুর-২ জাকারিয়া অপু ও অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম স্বপন এবং মাদারীপুর-৩ এম এ খালেক। শরীয়তপুর-১ অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান মাসুদ, শরীয়তপুর-২ শারমীন পারভীন লিজা ও সুলতান সরদার এবং শরীয়তপুর-৩ ম ম ওয়াসীম ও এম এ হান্নান।
নারায়ণগঞ্জ-১ আনোয়ার হোসেন ও জয়নাল আবেদিন, নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর সিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ বর্তমান সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৪ সালাউদ্দিন খোকা মোল্যা এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ বর্তমান সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান ও আলহাজ জয়নাল আবেদীন।
নরসিংদী-১ শফিকুল ইসলাম শফিক, নরসিংদী-২ আজম খান ও আবু সাঈদ স্বপন, নরসিংদী-৩ অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম বাসেদ ও আলমগীর কবির, নরসিংদী-৪ মো. নেওয়াজ আলী ভূইয়া এবং নরসিংদী-৫ ইঞ্জিনিয়ার ছাত্তার। মুন্সীগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-২ নোমান মিয়া ও কুতুব উদ্দিন আহম্মেদ এবং মুন্সীগঞ্জ-৩ আলহাজ আবদুল বাতেন। কিশোরগঞ্জ-১ ডা. এস এম মোস্তাক খান পাঠান, আবদুল গনি, অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন রেণু ও মোস্তাইন বিল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-২ সৈয়দ সাদরুল্লাহ মাজু, আবু সাঈদ মো. খুররম ও অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম সৈকত, কিশোরগঞ্জ-৩ বর্তমান সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ শেখ মো. আবু ওয়াহাব ও কাজী আফতাব এবং কিশোরগঞ্জ-৫ মো. হোসেন উদ্দিন হীরা, কিশোরগঞ্জ-৬ আলহাজ আবু বক্কর সিদ্দিক ও এন কে সোহেল।
জামালপুর-১ আবদুস সাত্তার, জামালপুর-২ মাহবুব আলম, জামালপুর-৪ মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ ও মোখলেসুর রহমান বস্তু।
চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে চট্টগ্রাম-২ আসনে জোটের প্রার্থী হিসেবে লড়বেন ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান, চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল কবির দিদার, চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ কাজী মুজিবুর রহমান, চট্টগ্রাম-৯ জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, চট্টগ্রাম-১২ জাতীয় পার্টির নুরুচ্ছাফা সরকার ও ইসলামী ফ্রন্টের মহাসচিব এম এ মতিন, চট্টগ্রাম-১৩ জাপার আবদুর রব চৌধুরী টিপু, হারুনুর রশিদ ও ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন, চট্টগ্রাম-১৪ আবদুল গফুর চৌধুরী ও ইসলামী ফ্রন্টের আবদুস সামাদ, চট্টগ্রাম-১৫ ইউসুফ চৌধুরী, মো. সালেম ও মো. ইউসুফ, চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ আসনে মোহাম্মদ ইলিয়াছ, কক্সবাজার-২ মো. মুহিবউল্লাহ ও পার্বত্য খাগড়াছড়ি আসনে চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ।
চাঁদপুর-১ ডা. শহিদুল ইসলাম, চাঁদপুর-২ ইমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৩ অ্যাডভোকেট মহসিন খান, চাঁদপুর-৪ মনিরুল ইসলাম মিলন, চাঁদপুর-৫ কামরুজ্জামান কাজল ও খোরশেদ আলম খুশু, লক্ষ্মীপুর- ১ বেলাল হোসেন, লক্ষ্মীপুর-২ মোহাম্মদ নোমান লক্ষ্মীপুর-৩ এম আর মাসুদ, লক্ষ্মীপুর-৪ মো. সিহাবউদ্দীন, কুমিল্লা-১ মাখন সরকার, সৈয়দ ইফতেখার আহসান ও সুলতান জিসান উদ্দীন জিপু, কুমিল্লা-২ মোহাম্মদ আমির হোসেন, কুমিল্লা-৩ নাজমা আক্তার, কুমিল্লা-৪ ইকবাল হোসেন রাজু, কুমিল্লা-৫ তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৭ লুত্ফর রেজা খোকন, কুমিল্লা- ৮ নুরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা-৯ এটিএম আলমগীর ও ড. গোলাম মোস্তফা, কুমিল্লা-১১ এইচ এন শফিকুর রহমান, ফেনী-১ নাজমা আক্তার, ফেনী-২ ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার নজরুল ফেনী-৩ রিন্টু আনোয়ার। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ রেদোয়ান আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ তারেক আদেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ কাজী মামুনুর রশিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন।
বরিশাল বিভাগের মধ্যে বরিশাল-১ আসনে এস এম রহমান পারভেজ, বরিশাল-২ নাসির উদ্দিন নাসিম, বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৪ নাসির উদ্দিন সাথী ও ইসহাক ভূইয়া, বরিশাল-৫ কে এম মুর্তজা আবেদীন, বরিশাল-৬ আসনের নাসরিন জাহান রত্না, পটুয়াখালী-১ আসনে জাপা মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, বরগুনা-১ বিএনএ জোটের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন ও শাহজাহান মনসুর, বরগুনা-২ খলিলুর রহমান, ভোলা-১ নজিব আহমেদ, ভোলা-৩ মিজানুর রহমান, ভোলা-৪ নুরুন্নবী শাওন।
ময়মনসিংহ বিভাগের মধ্যে, ময়মনসিংহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন, ময়মনসিংহ-২ মো. মণ্ডল, ময়মনসিংহ-৩ এম এ জামাল, ময়মনসিংহ-৪ বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ ডা. কে আর ইসলাম, ময়মনসিংহ-৭ বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম, ময়মনসিংহ-৯ মো. তালহা, ময়মনসিংহ-১০ মজিবুর রহমান, ময়মনসিংহ-১১ হাফিজ মাস্টার ও খাইয়ুম। জামালপুর-৪ আসনে মামুনুর রশিদ।
রাজশাহী বিভাগের মধ্যে রাজশাহী-১ শফিক বিশ্বাস, রাজশাহী-২ সাহাবুদ্দিন বাচ্চু, রাজশাহী-৪ আবু তালেব, রাজশাহী-৫ মাসুদুজ্জামান মাসুদ, রাজশাহী-৬ অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন, বগুড়া-১ জি এম বাবু মণ্ডল, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৪ হাজী বাচ্চু, বগুড়া-৫ শাহজাহান তালুকদার, বগুড়া- ৬ মো. নুরুল ইসলাম ওমর, বগুড়া-৭ মুহম্মদ আলতাফ আলী। জয়পুরহাট-১ আসম মুক্তদির তিতাস, জয়পুরহাট-২ আবুল কাশেম রিপন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আলাউদ্দিন টিপু, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আরিফ আলী বাবু, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম সোনা, নাটোর-১ আবু তালহা ও সোহেল রানা, নাটোর-২ মুজিবুর রহমান সেন্টু, নাটোর-৩ ইঞ্জিনিয়ার আনিসুল হক, নাটোর-৪ আবুল কাশেম সরকার।
খুলনা বিভাগের মধ্যে খুলনা-১ সুনীল শুভ রায়, খুলনা-২ বিএনএ জোটের শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, খুলনা-৩ বিএনএ জোটের শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, বাগেরহাট-১ লিয়াকত হোসেন চাকলাদার, বাগেরহাট-৩ সেকেন্দার আলী মনি, কুষ্টিয়া-১ আসনে শাহরিয়া জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ ডা. সুজাউদ্দিন, কুষ্টিয়া-৩ নাফিজ আহমেদ খান টিটু, কুষ্টিয়া-৪ সুমন আশরাফ, নড়াইল-১ মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২ অ্যাডভোকেট ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, মেহেরপুর-১ আবদুল হামিদ, মেহেরপুর-২ সেলিম উদ্দিন। চুয়াডাঙ্গা-অ্যাডভোকেট সোহরাব, চুয়াডাঙ্গা-২ দুলু মল্লিক।
সিলেট বিভাগের মধ্যে সিলেট-১ আসনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, সিলেট-২ ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী, সিলট-৩ অ্যাডভোকেট কাইয়ুম ও ওসমান আলী, সিলেট-৪ তাজ রহমান, সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন ও সাব্বির আহমেদ, সিলেট-৬ তাজ রহমান ও সেলিম উদ্দিন, হবিগঞ্জ-১ মনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-২ শংকর পাল, হবিগঞ্জ-৩ আতিকুর রহমান আতিক, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান, সুনামগঞ্জ-৫ জাহাঙ্গীর আলম ও কনা মিয়া।
রংপুর বিভাগের মধ্যে পঞ্চগড়-১ আবু সালেক, ঠাকুরগাঁও-১, রেজাউর রাজি স্বপন চৌধুরী। ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন নাহার বেগম, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দীন, দিনাজপুর-১ মো. শাহিনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২ ড. জীবন চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ আলহাজ সেকেন্দার আলী, দিনাজপুর-৫ অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৬ আলহাজ মো. দেলওয়ার হোসেন, নীলফামারী-১ জাফর ইকবাল সিদ্দিকী নীলফামারী-৩ কাজী ফারুক কাদের, সাজ্জাদ পারভেজ ও মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪, মো. শওকত চৌধুরী ও আদেলুর রহমান আদেল, লালমনিরহাট-১ মেজর (অব.) খালেদ আখতার, লালমনিরহাট-২ রোকন উদ্দিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-১ মো. মশিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর-২ আনিসুল ইসলাম মণ্ডল ও অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু, রংপুর-৩ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, রংপুর-৪, সিরাজুল ইসলাম ভরসা ও মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, রংপুর-৬ নূরে আলম যাদু। কুড়িগ্রাম-১ এ কে এম মোস্তাফিজ্জুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-৩ আক্কাস আলী ও আবু তাহের খায়রুল হক, কুড়িগ্রাম-৪ অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইউনুছ আলী ও সাবেক সচিব আশরাফ উদ দৌলা, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আবদুর রশিদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী, গাইবান্ধা-৪ কাজী মশিউর রহমান ও আতাউর রহমান বেলাল, গাইবান্ধা-৫ আতাউর রহমান আতা ও এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু জাতীয় পার্টি ও সম্মিলিত জাতীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেছে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সামগ্রিক প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা ইতিমধ্যে আগামী নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আমরা আমাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের গ্রিন সিগনাল দিয়ে এলাকায় কাজ করতে বলেছি। তবে, রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই। নির্বাচনের আগে হয়তো আরও হেভিওয়েট প্রার্থী আমাদের দলে যোগদান করবেন, অপেক্ষা করুন নতুন কোনো চমকের।